Fiverr

ফাইবার এবং আপওয়ার্ক এই দুইটা মার্কেট প্লেসে  আমরা কাজ করব। আমি আপনাদেরকে যা যা বলবো আপনাদেরকে ইনস্ট্যান্টলি করে ফেলতে  হবে। অনেকে কিন্তু লেট করে। অনেকে বলে যে আমি এখন ব্যস্ত। এ হয়েছে সেই হইছে আমি আরও এক সপ্তাহ পরে কাজ শুরু করব।

 

আপনি আমার সাথে আগালে আপনার দোষ ত্রুটি কি আছে আমি সেটা দেখতে পারবো। এখন একমাস পরে যদি আপনি বলেন আমি তখন ফ্রি থাকতে পারি আবার নাও থাকতে পারি তখন ফ্রি থাকলে তো আপনাকে হেল্প করব। এজন্য সবাইকে একসাথে কাজে নামতে হবে। কারণ খেলার মাঠে ১১ জন প্লেয়ার একসাথে নামতে হয় কেউ যদি বলে যে আমি দশ মিনিট পরে নামবো তাহলে জিনিস টা হয় না। মাঠে নামব আমরা ইনশাল্লাহ এক সাথে। যেমন একটা খেলায় ৯০ মিনিট ফাইট করতে হয়, গোল হোক বা না হোক। ঠিক তেমনি সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য তিন থেকে চার মাস আমরা একটানা ফাইট করব। এর পরেও অনেকে করে অনেকে করে না সেটা ধৈর্যের উপরে ডিপেন্ড করে। ৩-৪ মাস যদি মন দিয়ে যেভাবে বলি সেভাবে করেন ভালো একটা ফিডব্যাক পেয়ে যাবেন। আজকে আমরা মার্কেটপ্লেস রিসার্চ সম্পর্কে জানবো। তো আমরা ফাইবার এবং আপওয়ার্কে কাজ করব। 


 

 

প্রথমে আমাদেরকে একটা একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে এবং তারপর গিগ ক্রিয়েট করতে হবে। তারপর হল যবে এপ্লাই করতে হবে এরপর ইন্টারভিউ দিতে হবে তারপরে অর্ডার নিতে হবে। এরপরে ওয়ার্ক কমপ্লিট করতে হবে তারপরে ডেলিভারি করতে হবে। তাহলে একটা কাজ করতে হলে আমাদেরকে অনেকগুলো স্টেপ নিতে হবে। গিগস হলো কাজের ধরন আপনি যে বিষয়ে সার্ভিস দিবেন সে বিষয়ে গিগ করতে হবে। তারপর কাজের জন্য এপ্লাই করতে হবে। আপনারা যে যেই কাজ পারেন সেই কাজের জন্য এপ্লাই করতে হবে। আমরা যেমন চাকরির ক্ষেত্রে এপ্লাই করি। ঠিক তেমনি আমাদের এখানে রিলেটেড কাজ আসবে আমাদের রিলেটেড এর বাহিরেও কাজ আসবে। আমরা সব কাজে এপ্লাই করতে পারবো না যে কাজগুলো আমাদের রিলেটেড আমরা সেই কাজে এপ্লাই করতে পারব। তারপর এপ্লাই করার পরে বায়ারের যখন আমার সিভি পছন্দ হবে বা আমার কভার লেটার পছন্দ হবে। তখন বায়ার আমাকে ইন্টারভিউতে ডাকবে। তারপর ইন্টারভিউ যদি ভাল হয় এরপর আমাদেরকে কাজ দিয়ে দিবে। তারপর আমাদেরকে যে কাজটার জন্য হায়ার করেছে সে কাজটা কমপ্লিট করতে হবে। এরপরে কমপ্লিট হলে আমরা কাজটা ডেলিভারি করে দিব। ডেলিভারি দিলে আমরা পেমেন্ট রিসিভ করতে পারবো। তার মানে রান্না করে খাওয়াটা অনেক পরে তার আগে অনেক নাটক করতে হবে। টাকাটা যে পকেটে আসবে টাকাটা অনেক পরে আসবে। অর্থাৎ ফাইনাল টা পরে আসবে। তাহলে আগে আমাদেরকে সিলেক্ট করতে হবে যে আমরা প্রথমে কে কোন কাজগুলো করব। তার জন্য প্রথমে আমাদেরকে একটা একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে। দ্বিতীয় হচ্ছে গিগ ক্রিয়েট করতে হবে। তাহলে আমরা কোন ধরনের গিগ ক্রিয়েট করব ? যেমন আমরা অনেকগুলো কাজ জানি যেমন ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম টুইটার লিংকডিন পিন্টারেস্ট গুগল বিং ইমেইল। কিন্তু আমরা কোন টপিস গুলো নিয়ে কাজ করব। আমরা টোটাল অনেকগুলো বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারি। যেমন সোশ্যাল মিডিয়া আছে, সার্চ ইঞ্জিন ড্রপ শিপিং আছে এসইও আছে। আমরা কিছু হট টপিক্স নিয়ে কাজ করতে পারি যেমন ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রাম, গুগল, শপিফাই, ড্রপশিপিং। এগুলা একটু ভালো এগুলোর চাহিদা ভালো। ট্রেন্ডিংয়ে থাকে। তবে একটা ফ্রিল্যান্সারের জন্য শুরুতে সবগুলো প্ল্যাটফর্মে কাজ করা যাবে না। সর্বোচ্চ ২ টা বা তিনটা সেক্টর চয়েস করতে হবে। একটা সেক্টর ও চয়েজ করতে পারে আবার দুইটা সেক্টরও চয়েস করতে পারে। বা সর্বোচ্চ তিনটা সেক্টর চয়েস করতে পারবে। কারণ আমরা শুরুতে সাতটা গিগ করতে পারব। এজন্য আমাদেরকে বেশি প্ল্যাটফর্ম নেওয়া যাবে না।  তবে সব প্লাটফর্মে কাজ আছে কোথাও কম কোথাও বেশি। এজন্য এটাকে এখন আমাদেরকে রিসার্চ করতে হবে। এটাকে বলে গিগ রিসার্চ। এছাড়াও আপনারা যদি টুইটার, পিন্টারেস্ট, লিংকডিন, ইউটুব ও ইমেইল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে চান করতে পারেন। অতএব দুইটা করলে বেশি ভালো তিনটার বেশি দেওয়া যাবে না।

Recent Blog